সাম্প্রতিক সংযোজন
আলেমগণ হলেন নবীগণের ওয়ারিশ। জাতির কর্ণধার, পথিকৃৎ। নবীগণের প্রদর্শিত পথে নিজের জীবন পরিচালনা পূর্বক; জনসাধারণকে সেই পথে পরিচালিত করার অন্যতম এক রাহবার। আলেমগণের মধ্যেই রয়েছে পূর্ণাঙ্গ তাকওয়া, খোদাভীতি। তাকওয়াই আলেমকে অন্য সবার উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছে । মূলত যিনি যত জানেন, তাঁর ভয়ও তত বেশি। আর যে জানে না তার ভয়ই বা কি আর সাহসীকতাই বা কি!
ইবাদতসমূহের মধ্যে অবশ্যই ক্ববুল হবে, এমন একমাত্র ইবাদত হলো রাসূল ﷺ এর উপর দরুদ শরীফ পাঠ করা। মাক্ববূল এ আমলকে ঘিরে যুগে যুগে অনেক প্রেমময় ও আকর্ষণীয় ঘটনার জন্ম হয়েছে। নিম্নে এরূপ কয়েকটি ঘটনা উল্লেখ করা হলো।
আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির আশায় এবং অসন্তুষ্টির ভয়ে যাবতীয় অন্যায়, অত্যাচার ও পাপাচার থেকে বিরত থাকাকে তাকওয়া বলা হয়। যিনি তাকওয়া অবলম্বন করেন, কুরআন-সুন্নাহ মোতাবেক জীবন পরিচালনা করেন, তাকে বলা হয় মুত্তাকী। তাকওয়াকে সাধারণত: তিন প্রকারে বিভক্ত করেছেন।
যুগ যুগ ধরে পৃথিবীতে যত বড় বড় মনীষী, দার্শনিক ও মহাপুরুষের আবির্ভাব ঘটেছে তাদের প্রত্যেককেই কোন না কোন শিক্ষকের নিকট জ্ঞান অর্জন করতে হয়েছে। কারণ শিক্ষক ব্যতীত জ্ঞানার্জন অসম্ভব । ইলমে তাজবীদ (কুরআন পাঠের নিয়ম কানুন), ইলমে তাছাউফ সহ অনেক বিষয় এমন ও রয়েছে যে, শিক্ষক ব্যতীত একটি অক্ষরও বুঝা কারো পক্ষে সম্ভব নয়।
যেমনিভাবে ওয়াজিবুল ওজুদ একমাত্র আল্লাহতা’য়ালা। তিনি ব্যতীত ওয়াজিবুল ওজুদ আর কেউ নেই। কেননা ওয়াজিবুল ওজুদ ঐ সত্তাকে বলে যিঁনি সত্তাগতভাবে স্বয়ং অস্তিত্বশীল, অন্যের দ্বারা অস্তিত্বশীল নন। যিঁনি কখনো অস্তিত্বহীন ছিলেন না এবং অস্তিত্বহীন হবেনও না। এমন সত্তা একমাত্র আল্লাহ।এভাবে নূরে হাকিকী বা নূরে মতলক একমাত্র আল্লাহ।
সকল প্রবন্ধ
যেমনিভাবে ওয়াজিবুল ওজুদ একমাত্র আল্লাহতা’য়ালা। তিনি ব্যতীত ওয়াজিবুল ওজুদ আর কেউ নেই। কেননা ওয়াজিবুল ওজুদ ঐ সত্তাকে বলে যিঁনি সত্তাগতভাবে স্বয়ং অস্তিত্বশীল, অন্যের দ্বারা অস্তিত্বশীল নন। যিঁনি কখনো অস্তিত্বহীন ছিলেন না এবং অস্তিত্বহীন হবেনও না। এমন সত্তা একমাত্র আল্লাহ।এভাবে নূরে হাকিকী বা নূরে মতলক একমাত্র আল্লাহ।
যুগ যুগ ধরে পৃথিবীতে যত বড় বড় মনীষী, দার্শনিক ও মহাপুরুষের আবির্ভাব ঘটেছে তাদের প্রত্যেককেই কোন না কোন শিক্ষকের নিকট জ্ঞান অর্জন করতে হয়েছে। কারণ শিক্ষক ব্যতীত জ্ঞানার্জন অসম্ভব । ইলমে তাজবীদ (কুরআন পাঠের নিয়ম কানুন), ইলমে তাছাউফ সহ অনেক বিষয় এমন ও রয়েছে যে, শিক্ষক ব্যতীত একটি অক্ষরও বুঝা কারো পক্ষে সম্ভব নয়।
আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির আশায় এবং অসন্তুষ্টির ভয়ে যাবতীয় অন্যায়, অত্যাচার ও পাপাচার থেকে বিরত থাকাকে তাকওয়া বলা হয়। যিনি তাকওয়া অবলম্বন করেন, কুরআন-সুন্নাহ মোতাবেক জীবন পরিচালনা করেন, তাকে বলা হয় মুত্তাকী। তাকওয়াকে সাধারণত: তিন প্রকারে বিভক্ত করেছেন।
ইবাদতসমূহের মধ্যে অবশ্যই ক্ববুল হবে, এমন একমাত্র ইবাদত হলো রাসূল ﷺ এর উপর দরুদ শরীফ পাঠ করা। মাক্ববূল এ আমলকে ঘিরে যুগে যুগে অনেক প্রেমময় ও আকর্ষণীয় ঘটনার জন্ম হয়েছে। নিম্নে এরূপ কয়েকটি ঘটনা উল্লেখ করা হলো।
আলেমগণ হলেন নবীগণের ওয়ারিশ। জাতির কর্ণধার, পথিকৃৎ। নবীগণের প্রদর্শিত পথে নিজের জীবন পরিচালনা পূর্বক; জনসাধারণকে সেই পথে পরিচালিত করার অন্যতম এক রাহবার। আলেমগণের মধ্যেই রয়েছে পূর্ণাঙ্গ তাকওয়া, খোদাভীতি। তাকওয়াই আলেমকে অন্য সবার উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছে । মূলত যিনি যত জানেন, তাঁর ভয়ও তত বেশি। আর যে জানে না তার ভয়ই বা কি আর সাহসীকতাই বা কি!

ইলম ও খোদাভীতি: আলেমগণের মর্যাদার মাপকাঠি

দরুদ শরীফের ফজিলত সম্পর্কিত কয়েকটি ঘটনা

তাকওয়ার পরিচয়, স্তরসমূহ এবং প্রকারভেদ
